আযানের দোয়া । azaner dua
আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানবো আযানের দোয়া এবং আযানের দোয়া কখন পড়তে হয় আযানের দোয়া আরবি এছাড়াও আযানের দোয়া বাংলা উচ্চারণ সহ এবং আযানের দোয়া বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ তো চলুন সম্পর্কে বিস্তারিত ধারাবাহিকভাবে জেনে নেয়া যাক
আযানের দোয়া
« ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﻫَﺬِﻩِ ﺍﻟﺪَّﻋْﻮَﺓِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺔِ، ﻭَﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺍﻟْﻘَﺎﺋِﻤَﺔِ، ﺁﺕِ ﻣُﺤَﻤَّﺪﺍً ﺍﻟْﻮَﺳِﻴﻠَﺔَ
ﻭَﺍﻟْﻔَﻀِﻴﻠَﺔَ، ﻭَﺍﺑْﻌَﺜْﻪُ ﻣَﻘَﺎﻣَﺎً ﻣَﺤﻤُﻮﺩﺍً ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻭَﻋَﺪْﺗَﻪُ، [ﺇِﻧَّﻚَ ﻟَﺎ ﺗُﺨْﻠِﻒُ ﺍﻟْﻤِﻴﻌَﺎﺩَ ]».
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।
আরোপড়ুন:15 দিনে নিজের ওজন কমানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৯০০ টাকায়
আরোপড়ুনঃ15 দিনে নিজের ওজন বাড়ানোর ঔষধ কিনুন মাত্র ৬০০ টাকায়
আরো পড়ুনঃ মোটা হওয়ার বডি বিল্ডো ঔষধ কিনতে ক্লিক করুন – এখনই কিনুন
আযানের দোয়া বাংলা
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।

আযানের দোয়া বাংলা উচ্চারণ
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।
আযানের দোয়া বাংলা উচ্চারণ সহ
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।
আযানের পরের দোয়া সমূহ
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।

আযানের দোয়া বাংলা অর্থ
বাংলা অর্থ : “হে আল্লাহ! এই পরিপূর্ণ আহ্বান এবং প্রতিষ্ঠিত সালাতের রব্ব! মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে ওসীলা তথা জান্নাতের একটি স্তর এবং ফযীলত তথা সকল সৃষ্টির উপর অতিরিক্ত মর্যাদা দান করুন। আর তাঁকে মাকামে মাহমূদে (প্রশংসিত
স্থানে) পৌঁছে দিন, যার প্রতিশ্রুতি আপনি তাঁকে দিয়েছেন। নিশ্চয় আপনি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন না।”
[বুখারী ১/২৫২,নং ৬১৪
আরো পরুনঃ অপু বিশ্বাসের মোবাইল নাম্বার
আরো পরুনঃ লম্বা হওয়ার উপায়: মাত্র ৭ দিনে লম্বা হবেন
আযানের দোয়া অডিও
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে আযানের দোয়া অডিও এইটি অনুরক্ত নয় সুতরাং আপনি ইন্টারনেট থেকে আরও খুঁজে আযানের দোয়া অডিও বের করে নিতে পারেন আন্তরিকভাবে আমাদের আর্টিকেলটিতে দিতে না পারার জন্য দুঃখিত।
আযানের দোয়া আরবি
« ﺍﻟﻠَّﻬُﻢَّ ﺭَﺏَّ ﻫَﺬِﻩِ ﺍﻟﺪَّﻋْﻮَﺓِ ﺍﻟﺘَّﺎﻣَّﺔِ، ﻭَﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ ﺍﻟْﻘَﺎﺋِﻤَﺔِ، ﺁﺕِ ﻣُﺤَﻤَّﺪﺍً ﺍﻟْﻮَﺳِﻴﻠَﺔَ
ﻭَﺍﻟْﻔَﻀِﻴﻠَﺔَ، ﻭَﺍﺑْﻌَﺜْﻪُ ﻣَﻘَﺎﻣَﺎً ﻣَﺤﻤُﻮﺩﺍً ﺍﻟَّﺬِﻱ ﻭَﻋَﺪْﺗَﻪُ، [ﺇِﻧَّﻚَ ﻟَﺎ ﺗُﺨْﻠِﻒُ ﺍﻟْﻤِﻴﻌَﺎﺩَ ]».
বাংলা উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা রববা হা-যিহিদ্ দা‘ওয়াতিত্ তা-ম্মাতি ওয়াস সালা-তিল ক্বা-’ইমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল ওয়াসীলাতা ওয়াল ফাদীলাতা ওয়াব্‘আছহু মাক্বা-মাম মাহমূদানিল্লাযী ওয়া‘আদতাহ, ইন্নাকা লা তুখলিফুল মী‘আদ।
আযানের দোয়া কি
আযানের দোয়া হচ্ছে মুসলমানদের জন্য মসজিদে প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত আযান দেয়া হয় যখন আযান দেয় তখন আজান শেষে একটি দোয়া পড়া হয়ে থাকে যে থেকে আজানের দুআ বলা হয়ে থাকে।
আজানের উত্তর দেওয়া কি
উত্তর : একটি হাদিস শরিফে মহানবী সা. বলেছেন, আজান শুনলে মুয়াজ্জিন যা বলে তাই বলো। এ ধরনের আরো হাদিস আছে। সব হাদিসের আলোকে এ বিষয়ে পূর্ণ সুন্নত আমল হলো নিম্নরূপ : মুয়াজ্জিনের মতোই প্রতিটি বাক্য মনে মনে উচ্চারণ। হাইয়া আলাস সালাহ ও হাইয়া আলাল ফালাহ-এর স্থলে বলতে হবে ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ’।
মুয়াজ্জিন সাহেব ‘আশহাদু আন্না মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ’ বলার সময় ঠিক এ কথাটিই শ্রোতাকেও বলতে হবে। শুধু ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’ বললে হবে না। আজান শেষে মুয়াজ্জিনের ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ এরপর শ্রোতাকে বলতে হবে ‘মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম’। এরপর আলাদা করে আবার দরূদ শরিফ পড়া সুন্নত।
সবশেষে । আজানের জবাব মুখে দেয়া সুন্নত, তবে এর মূল জবাব হলো জামাতে শরিক হওয়া। কোনো জরুরি কাজের সময় জবাব না দিতে পারলেও গোনাহ নেই। পেশাব-পায়খানা করা অবস্থায় জবাব দেয়া উচিত নয়। দীনি কাজে ব্যস্ত অনেক মানুষের মধ্যে একজন জবাব দিলেও আদায় হয়ে যায়।
সূত্র : জামেউল ফাতাওয়া, ইসলামী ফিক্হ ও ফাতাওয়া বিশ্বকোষ।
উত্তর দিয়েছেন : আল্লামা মুফতি উবায়দুর রহমান খান নদভী
আরো পড়ুনঃ আর এফ এল কোম্পানি চাকরি ? মাসে বেতন কত
আরো পড়ুনঃ প্রান কোম্পানি চাকরি ? মাসে বেতন কত
আরো পড়ুনঃ তানিয়া নামের অর্থ কি | Tania namer ortho ki
আরো পড়ুনঃ Ssc এর পূর্ণরূপ কি ? ssc full meaning
আরো পড়ুনঃ অ নামের ছেলেরা কেমন হয়
আরো পড়ুনঃ অ নামের মেয়েরা কেমন হয়