হলুদ এমন একটি উপাদান যা প্রতিনিয়ত আমরা রান্নায় ব্যবহার করে থাকি কিন্তু আপনি কি জানেন কাঁচা হলুদ খেলে কি হয় এবং কাঁচা হলুদ নিয়মিত খেলে শরীরে কি পরিবর্তন ঘটে হলুদকে অনেক সময়।
মিরাক্কেল বা অলৌকিক ভেষজ বলা হয়ে থাকে হলুদ আমাদের কাছে অত্যন্ত পরিচিত একটি মসলা তাই হল যদি আপনি নিয়মিত খান তাহলে আপনার শরীরে কি ঘটবে তা অবশ্যই আপনার জেনে নেয়া উচিত।
কাঁচা হলুদ খাওয়ার উপকারিতা
আজকের আপনি যদি পুরোটাই দেখেন তাহলে আপনি জানতে পারবেন কাঁচা হলুদ খাওয়ার টি গুন অর্থাৎ কাঁচা হলুদ খেলে আপনার শরীরে ধরনের উপকার পাবে তো চলুন জেনে নিই কি কি।
সেই উপকারিতাগুলো এক সেকেন্ডও স্কিপ না করে শেষ পর্যন্ত দেখার অনুরোধ রইল চাচা হলুদ খাদ্য পরিপাকের করে কাঁচা হলুদের মধ্যে গ্যাস্ট্রো প্রটেক্টিভ কিছু গুণ থাকে যে খাবার পরিপাকে।
সাহায্য করে ফলে হজমের গোলমাল গ্যাসের ক্ষেত্রে কাঁচা হলুদ খুবই উপকারী কাঁচা হলুদ খাদ্য সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে হলুদে থাকা কারকিউমিন অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও এন্টি অক্সিডেন্ট উপাদান।
থাকায় তা বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ থেকে খাদ্যনালী কে বাঁচায় আমরা যে খাবার খাই তার মধ্যে অনেক সময় নানান ধরনের জীবাণু। থেকে যায় খাবারে কাঁচা হলুদ বা খাঁটি হলুদ গুঁড়া ব্যবহার করলে তা খাদ্যনালীতে ক্ষতিকারক জীবাণুর সংক্রমণ থেকে বাঁচায় খাদ্যনালীর প্রদাহ সম্ভাবনা কমায় কাঁচা হলুদ আর জোড়া লাগাতে সাহায্য করে। ,
বহু প্রাচীনকাল থেকেই কাঁচা হলুদ কে হাড়ের নানা রকম রোগের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় বা হাত পা মচকে গেলে হলুদ লাগানোর কথা আমরা সকলেই জানি এছাড়াও কাঁচা হলুদ বেটে ভাঙ্গা হাড় এর জায়গায়।
লাগালে তা উপকার দেয় দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে খেলে কি উপকার পাওয়া যায় হলুদের অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি গুণ ব্যথা প্রদাহ কে কমায় এবং হাড়ের টিস্যুগুলোকে রক্ষা করে এবং ভাঙ্গা।
ত্বকের যত্নে কাঁচা হলুদ
হাড় পর্যন্ত জোড়া লাগিয়ে দেয় কাঁচা হলুদ হাড়ের ক্ষয় রোধ করে কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন হাড়ের ক্ষয় ও হাড়ের গঠন এর মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রাখে হারকে সুস্থ ও মজবুত রাখে হজের সময় যেসব।
মহিলাদের হাড়ের ক্ষয় রোগ দেখা দেয় তাদেরকে অবশ্যই কাঁচা হলুদ নিয়মিত খেতে হবে কাঁচা হলুদ ডায়াবেটিসের ঔষধ হলুদে থাকা কারকিউমিন অ্যান্টি ডায়াবেটিক এজেন্ট হিসেবে।
কাজ করে ও রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে এছাড়াও কাঁচা হলুদ ইনসুলিন হরমোনের ক্রিয়া কে নিয়ন্ত্রণ
করে যার রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ম রাখি অগ্নাশয় কে সুস্থ রাখে কাঁচা হলুদ ও ত্বকের বয়স কমাতে সাহায্য করে কাঁচা হলুদ ও বহু প্রাচীনকাল থেকেই ত্বকের উজ্জ্বাল্য ধরে রাখতে ও ত্বকের বয়স কমাতে কাজ করে।
তাই বিভিন্ন ক্রিম এর উপাদান হিসেবে হলুদ ব্যবহার করা হয় ত্বকের বিভিন্ন দাগ রিংকেল ওশান থেকে ত্বককে রক্ষা করার জন্য কাঁচা হলুদের পেস্ট ঘরেই তৈরি করে মুখে লাগাতে পারেন হলুদে থাকা কারকিউমিন।
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বকে বয়সের ছাপ থেকে বাঁচায় তবে এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে কাঁচা হলুদের পেস্ট তৈরি করে তার সাথে সাথেই ত্বকে লাগাবেন হলুদের পেস্ট ফ্রিজে রেখে দিয়ে ত্বকে ব্যবহার করলে ত্বকের।
যে কোন খারাপ প্রভাব পড়তে পারে কাঁচা হলুদ ক্যান্সার থেকে আমাদের বাঁচায় কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন ক্যান্সার দূর করতে সাহায্য করে কারকিউমিন ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি বন্ধ করে দেয় ফলে।
ক্যানসারের সম্ভাবনা একদম রাস পায় বিভিন্ন গবেষণায় জানা গেছে প্রায় রকমের ক্যানসারের সম্ভাবনা দূর হয়ে যায় যদি নিয়মিত কাঁচা হলুদ খেতে পারেন কাঁচা হলুদ আর্থাইটিস এর হাত থেকে বাঁচায় হলুদে।
কাঁচা হলুদের ব্যবহার পদ্ধতি
কাঁচা হলুদ এন্টিইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট হিসেবে কাজ করে ও তাহাদের কে রক্ষা করে ফলে যারা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসে ভোগেন দেখা গেছে সাধারণ ফিজিওথেরাপি থেকে তারা যদি নিয়ম করে।
কাঁচা হলুদ এক টুকরো করে খান তাহলে তাদের ব্যথা কমে যাবে ওহ আর যু নিউটের মুভমেন্ট অনেক বেশি সহজ হয়ে যাবে কাঁচা হলুদ দাঁতের ক্ষয় রোধ করে কাঁচা হলুদ ও দুধের উপরে থাকে এনামেলের।
আস্তর কে রক্ষা করে এবং দাঁতের ক্ষয় থেকে দাঁত কে বাঁচায় কাঁচা হলুদ অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর হয় তা জীবাণু থেকে আমাদেরকে রক্ষা করে তাই আপনি যদি কাঁচা হলুদ এখান তাহলে তো আপনার।
দাঁতকে গোড়া থেকে শক্ত করে তুলবে এবং তাদের জীবনকে মেরে ফেলবে কাঁচা হলুদ ওজন কমাতে সাহায্য করে শুনে অবাক হবেন যে কাঁচা হলুদের নিয়মিত খেলে আপনি আপনার ওজন কয়েকগুণ।
হলুদ খাওয়ার নিয়ম
কমিউনিটি পারবেন কাঁচা হলুদে এন্টি অবেসিটি প্রপার্টিস থাকায় নিয়ম করে কাঁচা হলুদ খেলে তার শরীরে মেদ জমতে দেয় না এবং মেটাবলিজম হার বাড়িয়ে দেয় কাঁচা হলুদ সর্দি-কাশিতে কি কাজ করে।
হলুদে থাকা কারকিউমিন ইনফ্লুয়েঞ্জা সর্দি কাশি কমাতে সাহায্য করে এছাড়াও কাঁচা হলুদ আমাদের শরীরের ইমিউনিটি বাড়ায় এবং সর্দি-কাশি থেকে আরাম দেয় কাঁচা হলুদে থাকা ভিটামিন সি সর্দি-কাশি একদম সরিয়ে দেয় আপনি যদি রান্নায় কাঁচা হলুদ বাটা ব্যবহার করেন অথবা খাঁটি হলুদ গুঁড়ো ব্যবহার করেন তাহলে কি হবে উচ্চ তাপমাত্রায় রান্না করার।
ফলে রান্নার তেলের যে অক্সিডেশন বা জারণ প্রক্রিয়া শুরু হয় তার ফলে অনেক ক্ষতিকারক পদার্থ উৎপন্ন হয় যা ক্যানসার অফাইসেস ডেকে আনে তাই কাঁচা হলুদ যদি পেস্ট করে রান্নায় ব্যবহার করতে।
পারেন অথবা খাঁটি হলুদ গুঁড়ো দিয়ে রান্না করতে পারেন তাহলে এতে করে আপনার ক্যানসারের সম্ভাবনা কমবে কাঁচা হলুদ অ্যানিমিয়া কমায় কাঁচা হলুদের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুন থাকায়।
তা এনিমিয়ার হাত থেকে আমাদের বাঁচায় মেয়েদের সাধারণত অ্যানিমিয়া হওয়ার প্রবণতা বেশি থাকে তাই তাদের জন্য কাঁচা হলুদের নিয়ম করে খাওয়া খুবই দরকার এছাড়াও হলুদে থাকা কারকিউমিন লোহিত।
রক্তকণিকা রক্ষা করে হলুদের প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় তার রক্তে আয়রনের ঘাটতি কেউ মিলিয়ে দেয় কাঁচা হলুদে অ্যালজাইমার রোগ ভাল হয় অ্যালজাইমার এখন সারা পৃথিবীতেই মারাত্মক।
আকার ধারণ করেছে হলুদে থাকা কারকিউমিন আলঝেইমারের চিকিৎসায় কাজ করে হলুদের অ্যান্টিইনফ্যামেটরি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।
হলুদ খাওয়ার নিয়ম
গুণ স্মৃতিশক্তি বাড়ায় এবং আলঝেইমারের চিকিৎসা ও ঔষধ হিসেবে কাজ করে দেখা গিয়েছে নিয়ম করে যদি কেউ কাঁচা হলুদ খায় তাহলে এই রোগ তার কখনো হবে না কাঁচা হলুদ হাঁপানিতে কাজ করে।
কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন শ্বাসনালীর বাধাকে দূর করে এবং শ্বাস নেবার ক্ষমতা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয় ফলে হাঁপানি থাকলে নিয়ম করে কাঁচা হলুদ অবশ্যই খাবেন তাহলে খুব উপকার হবে কাঁচা হলুদ।
হেপাটাইটিসসহ কাজ করে হেপাটাইটিস এর ফলে আমাদের যকৃতের প্রদাহ হয় কাঁচা হলুদ অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও এন্টিভাইরাস হেপাটাইটিসের সময় যকৃতের প্রদাহ থেকে আমাদের বাঁচায়।
এছাড়াও হেপাটাইটিস ভাইরাস এর থেকেও হলুদ আমাদের রক্ষা করে কাঁচা হলুদের নিয়ম করে খেলে তা যকৃতের ক্ষতির হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে এবং যকৃতকে স্বাভাবিক করে চলতে সাহায্য করে।
কাঁচা হলুদ থাইরয়েড থেকে আমাদের বাসায় যাদের থাইরয়েড রয়েছে তাদের অবশ্যই নিয়ম করে কাঁচা হলুদ খেতে হবে এছাড়াও থাইরয়েডের প্রদাহ থেকে বাঁচাতে হলুদে থাকা।
কারকিউমিন আমাদের সাহায্য করে কাঁচা হলুদের সময় কাজ করে হলুদকে ফাইটোস্ট্রোজেনের ইস্ট্রোজেন হরমোন এর উদ্ভিজ্জ উৎস বলা হয় ইস্ট্রোজেন মেয়েদের দেহে থাকা একটি অত্যন্ত।
কাঁচা হলুদের ক্ষতিকর দিক
হলুদে উপস্থিত কারকিউমিন মূত্রনালীর সংক্রমণ থেকেও বাঁচায় এছাড়াও কাঁচা হলুদে এন্টিবায়োটিক অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণ মূত্রনালীর জীবাণুর হাত থেকে আমাদের রক্ষা করে কাঁচা হলুদ ক্ষত।
সারাতে কাজ করে কাঁচা হলুদ অ্যান্টিবায়োটিক ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ বিভিন্ন কত তাড়াতাড়ি সারাতে সাহায্য করে ওদের জায়গায় নতুন চামড়া গজাতে সাহায্য করে অপারেশনের পর ব্যথা দূর।
করতে ওপর আর কতদূর করতে অবশ্যই নিয়ম করে কাঁচা হলুদ খেতে হবে কাঁচা হলুদ চাষের টানে বাধা দেয় হলুদে থাকা কারকিউমিন অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও বিভিন্ন পেশী টান জনিত রোগ যেমন আর্থাইটিস।
অস্টিওআর্থাইটিস অস্টিওপেরোসিস বিভিন্ন প্রদাহ থেকে আমাদের মুক্তি দেয় পিসির থেকেও কাঁচা হলুদ আমাদের রক্ষা করে কাঁচা হলুদ তামাকজাত ক্ষতি থেকে আমাদের বাসায় ধূমপানের ফলে।
তামাক নিকোটিন আমাদের ফুসফুসের ক্ষতি করে কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন ফুসফুসের ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায় ও ফুসফুসের প্রদাহ।
ক্রাশ করে কাঁচা হলুদ যকৃত ঠিক রাখতে সাহায্য করে কাঁচা হলুদের নিয়ম করে খেলে আমাদের যকৃত থাকে এবং গলব্লাডারের কাজ ঠিকঠাক হয় এছাড়াও যকৃতের প্রদাহ থেকে কাঁচা হলুদ আমাদের।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হলুদ
রক্ষা করে কাঁচা হলুদ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় বিভিন্ন রিসার্চ সে দেখা গিয়েছে কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন মাত্র 1 সপ্তাহে কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয় যারা কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন।
নিয়ম করে ঔষধ খেতে হয় তারা কাঁচা হলুদ খেয়ে দেখুন কি উপকার হয় কাঁচা হলুদ রক্তচাপ কমায় কাঁচা হলুদে থাকা কারকিউমিন আমাদের রক্তনালীকে উন্মুক্ত করে এবং রক্ত চলাচলের বাধাকে দূর।
করে ফলে রক্তচাপ কমে যায় এছাড়াও কাঁচা হলুদ রক্তকে পরিশুদ্ধ করে এই কারণেই বহু প্রাচীনকাল থেকেই কাঁচা হলুদ বিভিন্ন আয়ুর্বেদিক ঔষধের ব্যবহার করা হয় পিরিয়ডের আগে বা পিরিয়ডের সময়।
যদি পেটে ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে নিয়ম করে কাঁচা হলুদ খান কাঁচা হলুদের অ্যান্টিইনফ্ল্যামেটরি গুণ পেট ব্যথা আমাকে সাহায্য করে এছাড়াও পলিস্টিক ওভারি থাকলেও তা কাঁচা হলুদ খেলে উপকার।
পাবেন কাঁচা হলুদ কাঁচা হলুদের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ও অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ ব্রণকে কমায় ব্রণের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবার।
পিটার সমস্যা সমাধানে হলুদের ব্যবহার
এলার্জি ডাস্ট এলার্জি বা শরীরের যেকোনো ধরনের অ্যালার্জির সমস্যা থাকে তাহলে নিয়ম করে কাঁচা হলুদ খাবেন কাঁচা হলুদ আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় কাঁচা হলুদ ভিটামিন এ থেকে।
পাঁচ থেকে আট গুণ এবং ভিটামিন সি থেকে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফলে নিয়ম করে কাঁচা হলুদ খেলে তা আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয় কাঁচা হলুদ অনিদ্রা দূর করে
যাদের অনিদ্রার রয়েছে তারা এক গ্লাস দুধে এক চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে খেতে পারেন তাহলে তো আপনার শান্তিপূর্ণ ঘুম এনে দেবে কাঁচা হলুদ ও মাথা ব্যথা কমায় কাঁচা হলুদ মস্তিষ্কের মিউকাসের।
চলাচলকে বাড়িয়ে তোলে ফলে সাইনাসের সমস্যা ও মাথাধরা থেকে মুক্তি দেয় কাঁচা হলুদ প্রয়োজনে সাহায্য করে কাঁচা হলুদে থাকা ইস্ট্রোজেন হরমোন মেয়েদের প্রজননে সাহায্য করে এছাড়াও হরমোনের সমস্যার।
জন্য যদি প্রেগনেন্সিতে সমস্যা হয় তাহলে নিয়ম করে কাঁচা হলুদের মেশানো দুধ খাবেন উপকার অবশ্যই।
হলুদ খাওয়ার নিয়ম
পাবেন কাঁচা হলুদের চুলের জন্য ভালো কাঁচা হলুদ খুশকির সমস্যা চুল পড়ার সমস্যা ইত্যাদির হাত থেকে আমাদের বাসায় কাঁচা হলুদের এই সমস্ত গুণ আপনি পাবেন যদি নিয়ম করে সকালে খালি পেটে।এক ইঞ্চি পরিমাণে কাঁচা হলুদ জিবি অথবা পেস্ট করে এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন এছাড়াও এভাবে যদি কেউ খেতে না পারেন তাহলে রাতে ঘুমানোর আগে অথবা সকালে উঠে এক গ্লাস দুধে।
চামচ হলুদ বাটা অথবা এক চামচ হলুদ গুঁড়ো মিশিয়ে খেতে পারেন এতেও একই উপকার পাবেন আর রান্নায় খাঁটি হলুদ গুড়োর ব্যবহার অবশ্যই করবেন তা হলেও শরীরে অনেক উপকার পাবেন।
তো বন্ধুরা হলুদের এই বিস্ময়কর তথ্য নিশ্চয়ই আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।