দেওয়ার পর আপনার নাম জন্ম তারিখ এবং অন্যান্য তথ্য যেগুলো দিতে বলবে সঠিকভাবে দিবেন। দেওয়ার পরও তারা আপনাকে আপনার সামনের একটা সেলফি দিতে হবে সেলফি নেওয়ার সময় অবশ্যই আপনার চোখ নাড়াচাড়া করবেন।
এতে আপনাকে বুঝতে পারবে যে আপনি কিভাবে এই কাজটা করতেছেন এবং এটা কোন ধরনের। চালাকি কিনা সেটাও তারা বুঝতে পারবে তো এগুলো বোঝার জন্য আপনি সহজেই বিকাশ একাউন্ট। খুলতে পারবেন আপনার মোবাইল নাম্বারে একটা কোড যাবে আপনি যখন করবেন তখন আপনাকে নিজের নাম্বারটা এখানে দিতে হবে।
এবং নাম্বার দিলে আপনার নাম্বারে একটা ভেরিফিকেশন কোড আসবে সেখানে বসাতে হবে। এবং কারো সাথে শেয়ার করা যাবে না। কোড বসানোর পর আপনাকে একটা পিন নাম্বার দিতে বলবে। আপনি এই পিন নাম্বারটা দিবেন যেটা সহজভাবে দিবেননা কঠিনভাবে দেহা চেষ্টা করবেন এবং সর্বনিম্ন পাঁচ ডিজিট কোড নাম্বার দেওয়ার চেষ্টা করব হতে পারে।
এটা কঠিন তবে আপনি এটা খাতায় লিখে রাখবো না তোমার মনে রাখার চেষ্টা করবেন কেননা পরবর্তীতে আপনার টাকা। তোলা বা যেকোনো লেনদেনের ক্ষেত্রে পিন নাম্বারটা প্রয়োজন হবে। তো সবকিছু অতিক্রম করার পর আপনার বিকাশ একাউন্টটি হয়ে যাবে এবং আপনি তখন থেকে বিকাশ একাউন্টে ব্যবহার করতে পারবেন।
ক্যাশ আউট সহ আমরা যেকোনো ধরনের মোবাইল রিচার্জের খেলতে আমার বিকাশ অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করব। আমরা জানি বাংলাদেশে যে ধরনের মোবাইল সার্ভিস আছে তার মধ্যে বিকাশ সবচেয়ে ভালো এবং এগুলো গ্রাহকসংখ্যা পাশে থাকার কারণে।
বিকাশ ব্যবহারে নীতিমালা
আমরা যেকোনো জায়গা থেকে সহজে টাকা তুলতে পারে এবং টাকা লেনদেনে কোন অসুবিধা হয় না কারণ। .এদের এজেন্ট আমাদের এলাকায় সব ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে এবং আপনি যে জায়গাতে যাবেন বিকাশের। এজেন্ট পাবেন তারা সব ধরনের সার্ভিস দিয়ে থাকে তবে আপনি যদি কোন কোন মোবাইল ব্যবহার করেন তাহলে দেখবেন।
যে আপনার এলাকায় অথবা অন্য কোন এলাকায় এই ধরনের সার্ভিস নাই যেটা থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। আপনি ১০০০ টাকা তুলতে গেলে সেখান থেকে ২০ টাকা কেটে নেয়া হবে কারণ বিকাশ সাথে সার্ভিস হিসেবে এই সুবিধা দিয়ে থাকে এবং গ্রাহকরা চাইলে সরাসরি এটিএম বুথ থেকে টাকা তুলতে পারবে যেটা ডিজিটাল একটা মাধ্যম।
এর মতো সুযোগ-সুবিধা দিয়ে আছে। বিকাশ একাউন্ট ব্যালেন্স চেক করার জন্য আপনি চাইলে তাদের অফিসিয়াল সফটওয়্যার আছে সেটা আপনি প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করেছেন সেখান।
থেকেও আপনি আপনার ব্যালেন্স চেক করে নিতে পারবেন অথবা সরাসরি বিকাশের কোড নাম্বারটা আছে সে নাম্বার ডায়াল। করো নি আপনার কাঙ্খিত ব্যালেন্স চেক করতে পারবেন তবে ব্যালেন্স চেক করার সময় করে আপনাকে নির্দিষ্ট একটি পিন নাম্বার দিতে হবে জিপি নাম্বারটা আপনি একাউন্ট খোলার সময় তৈরি করেছিলেন।
বিকাশ একাউন্ট এর নিরাপত্তা
কারো সাথে এই নাম্বারটা শেয়ার করেন নাই সেটাই আপনি এখানে দিবেন। বর্তমানে বিকাশের অনেক প্রতারক আছে। যারা আপনাকে বিভিন্নভাবে কনভেন্স করার চেষ্টা করবে এবং তারা বলবে যে আপনার নাম্বারে একটা কোড গেছে ঐ কোডটা দিলে।
আপনাকে আপনার টাকা দিব অথবা আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে হবে এ ধরনের হুমকি দিতে পারে।
এই ধরনের হুমকিতে আপনি কোন ধরনের সুযোগ দিবেন না এবং তাদের কল দেয় সেটা নিকটস্থ অফিসে যাবেন প্রয়োজনে।
কেটে দেওয়ার চেষ্টা করবেন তাদের কথায় কোন ধরনের আপত্তি থাকলে সেটা আপনি গ্রহণ করবেন না কেননা। প্রতারক সবসময় চেষ্টা করে গ্রাহকদেরকে আবেগপ্রবণ করার আপনি অবশ্যই চেষ্টা করবেন। সেটা যেন না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন এবং ভালো কিছু করতে হলে ভাল করে জানতে হবে সেটা আমাদের লক্ষ্য আর বিকাশ যেহেতু আমাদের দেশের একটা গুরুত্বপূর্ণ অনলাইনের মাধ্যমে ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করব।