শারীরিক এবং মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য সঠিক নিয়মে গুমের কোন বিকল্প নেই।
আমাদের দৈনিক কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।
বেশি রাত জাগলে বা ঘুমের ঘাটতি দেখা দিলে বিভিন্ন ধরনের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে।
তাই আমাদের সঠিক নিয়মে সঠিক সময়ে ঘুমানো উচিত।
তো ঘুমের ঘাটতি হলে আমাদের শরীরে কি কি ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হল
বিষন্নতা :
ডাক্তারদের মতে কম কমানোর ফলে মানুষের শরীরে প্রভাব পড়ার আগে মানুষের মনে প্রভাব পড়ে।
শারীরিক ভাবে সে সব সময় বিষণ্নতা বোধ করে
এমনকি দীর্ঘদিন ধরে কম ঘুমানোর ফলে মানসিক ভাবে ডিপ্রেশনে ভোগেন।
শরীরে বয়সের ছাপ :
কম ঘুমানোর ফলে শরীরে কর্টিসল নামক এক হরমোনের প্রভাবে হয়ে যায়।
যা আপনার ত্বককে নষ্ট করে দেয় এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে।
শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ডার্ক সার্কেলের সংখ্যাও বেড়ে যাবে।
যৌন শক্তি কমে যায়:
কম করার ফলে আপনার শরীরের সেক্স হরমোন কমে যায় এর সাথে কমে যায় এক উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হরমোন।
হৃদ রোগ দেখা দেয় :বিশেষজ্ঞদের মতে কম ঘুমানোর ফলে আপনার শরীরে মরণঘাতী রোগ বাসা বাঁধতে পারে।
কম গুম হৃদপিন্ডের স্পন্দন এর বাধা সৃষ্টি করে।
ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেসার মতো রোগ হতে পারে আপনার দৈনন্দিন
জীবনের সঙ্গী।
ভুলে যাওয়ার প্রবণতা :
কম ঘুমানোর কারণে আপনার মস্তিস্কের স্মৃতিশক্তি কাজ কমে যেতে পারে।
ভুলে যেতে পারেন্ দৈনন্দিন জীবনের অতি প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো।
দুর্ঘটনার সম্ভাবনা :
কম গুমানোর ফলে শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকে না এবং মাথায় চাপ থাকে যার ফলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না এসব লোক। ফলে যেকোনো সময় ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে।
রাতে ঘুম কম হলে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে ঘুমাবেন। রাতের বেলায় স্মার্টফোন টিভি কম্পিউটার মোবাইলে সব থেকে দূরে থাকুন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পাশাপাশি সঠিক নিয়মে ঘুমানো অত্যন্ত জরুরী.
আমাদের দৈনিক কমপক্ষে ৮ ঘন্টা ঘুমানো উচিত।
বেশি রাত জাগলে বা ঘুমের ঘাটতি দেখা দিলে বিভিন্ন ধরনের রোগ শরীরে বাসা বাঁধে।
তাই আমাদের সঠিক নিয়মে সঠিক সময়ে ঘুমানো উচিত।
তো ঘুমের ঘাটতি হলে আমাদের শরীরে কি কি ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তা নিয়ে নিচে আলোচনা করা হল
বিষন্নতা :
ডাক্তারদের মতে কম কমানোর ফলে মানুষের শরীরে প্রভাব পড়ার আগে মানুষের মনে প্রভাব পড়ে।
শারীরিক ভাবে সে সব সময় বিষণ্নতা বোধ করে
এমনকি দীর্ঘদিন ধরে কম ঘুমানোর ফলে মানসিক ভাবে ডিপ্রেশনে ভোগেন।
শরীরে বয়সের ছাপ :
কম ঘুমানোর ফলে শরীরে কর্টিসল নামক এক হরমোনের প্রভাবে হয়ে যায়।
যা আপনার ত্বককে নষ্ট করে দেয় এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে।
শরীরে বয়সের ছাপ পড়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে ডার্ক সার্কেলের সংখ্যাও বেড়ে যাবে।
যৌন শক্তি কমে যায়:
কম করার ফলে আপনার শরীরের সেক্স হরমোন কমে যায় এর সাথে কমে যায় এক উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হরমোন।
হৃদ রোগ দেখা দেয় :বিশেষজ্ঞদের মতে কম ঘুমানোর ফলে আপনার শরীরে মরণঘাতী রোগ বাসা বাঁধতে পারে।
কম গুম হৃদপিন্ডের স্পন্দন এর বাধা সৃষ্টি করে।
ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেসার মতো রোগ হতে পারে আপনার দৈনন্দিন
জীবনের সঙ্গী।
ভুলে যাওয়ার প্রবণতা :
কম ঘুমানোর কারণে আপনার মস্তিস্কের স্মৃতিশক্তি কাজ কমে যেতে পারে।
ভুলে যেতে পারেন্ দৈনন্দিন জীবনের অতি প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো।
দুর্ঘটনার সম্ভাবনা :
কম গুমানোর ফলে শরীরের ভারসাম্য ঠিক থাকে না এবং মাথায় চাপ থাকে যার ফলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে না এসব লোক। ফলে যেকোনো সময় ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে।
রাতে ঘুম কম হলে হালকা গরম পানি দিয়ে গোসল করে ঘুমাবেন। রাতের বেলায় স্মার্টফোন টিভি কম্পিউটার মোবাইলে সব থেকে দূরে থাকুন।
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য পুষ্টিকর ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের পাশাপাশি সঠিক নিয়মে ঘুমানো অত্যন্ত জরুরী.