ফলের দোকান এখন স্থানীয় ফলের নিয়ন্ত্রণে আছে। রসালো ও মিষ্টি স্বাদের এই ফলটি শক্তির আঁধার বলে পরিচিত।
জাম অনেক উপায়ে খাওয়া যায় । জাম দিয়ে জ্যাম, দুধ শেক, রস দিয়ে তৈরি করা যায় । এছাড়া ফলের সালাদ খাওয়া যায় । একটি বড় কালো জামে রয়েছে ১.৪১ মিলিগ্রাম আয়রন, ১৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং মিলিগ্রাম ১৮ ভিটামিন সি । এটি ভিটামিন বি একটি ভাল উৎস।
কালোজাম খাওয়ার উপকারিতা
১.কালো জামের রস ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য দুর্দান্ত উপকারী। এতে ক্যালোরি পরিমাণ খুব কম।মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভনয়েড ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। এছাড়া এর বীজ ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য খুব ভাল প্রভাব আছে।
2. জাম উচ্চ পরিমাণে খাদ্যের ফাইবারের কারণে এটি হজম বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। পাশাপাশি কুষ্ঠকাঠিন্য হ্রাস করে ।
3.ডায়রিয়া রোগীদের জন্য জামের রস খুব দরকারী। মূত্রথলি ভালো রাখার জন্য জামের রস কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
4. সাভাবিক ভাবে জামে কেলরির পরিমান কম থাকায় ওজন কমাতে সহায়তা করে.
5. দাঁতের মারি থেকে রক্ত পরা বন্ধ করতে কালো জামের রস খেতে পারেন, এবং মুখের দুর্গন্ধ দূর করার জন্যও ইটা কার্যকরী ।
6. জাম হৃদরোগ ঝুঁকি হ্রাস করে এছাড়া জামে থাকা পলিফেনল উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
7. জাম মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করেএবং রক্তশূন্যতা ও হাঁপানি সমস্যা প্রতিরোধের ভূমিকা।
8. রোগ প্রতিরোধ বাড়ানোর জন্য ও বর্ষা মৌসুমে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ কমাতে কালো জামের তুলনা নেই।